উপদেশ
দিন রাত পড়াশুনা করেও যখন দেখবেন নন
ক্যাডার পদের জন্যও আপনি সিলেক্ট হন
নাই তখন বুঝবেন জীবন কী জিনিস !
মাটির সাথে মিশে যেতে ইচ্ছে করলেও
পারবেন না ।
২৫/২৬ বছর বয়সী ইয়াং ট্যালেন্টেড
ছেলেপেলে গুলোর পেছনে একটা
ক্রাইসিস লেগে থাকে । মাসে তিনটা
টিউশনি করিয়ে বাসায় ১০ হাজার টাকা
পাঠালেও দেখবেন কারো মন ভরে না ।
বাঁকা কথা শুনতেই হবে । বাঁকা নজরটা
মেনে নিতেই হবে ।
প্রাইভেট জব করবেন ?
কন্যার বাপ আগেই ভেটো দিয়ে বসবে ,
সরকারী চাকুরি পেলে না ? প্রাইভেট
জব আজকে আছে তো কাল নাই । চল্লিশ
হাজার টাকা বেতন পেয়েও তখন মনে
হবে জীবনে কিছুই করতে পারলাম না ।
জীবনটা "'বড় ছেলে "" নাটকের মতো নয় ।
এতো কেয়ারিং প্রেমিকা এই যুগে
পাবেন না , যে কিনা আপনাকে গাড়িতে
বসে মুখে তুলে খাইয়ে দেবে ।
সামাজিক মান মর্যাদার মাপকাঠি এমন
পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে যে লোকে
আজকাল পায়ের জুতো দেখে বলে দিতে
পারে এই ছেলে সেলসম্যান নাকি
বিজনেসম্যান ।
মেয়েরা মানিব্যাগের ব্র্যান্ড দেখেই
বলে দিতে পারে এর পকেটের অবস্থা
আসলে কী !!
শার্টটা পিউর কটনের নাকি
নিউমার্কেটের বাতিল মাল সেটাও ধরে
ফেলা যায় চোখের নজরেই ।
পালাবি কোথায় ?
চোখের সামনেই দেখবে তোমার খাতা
কপি করে এক্সামে পাস করা বান্ধবীটা
ঠিকই একটা বিজনেস ম্যাগনেটের গলায়
ঝুলে গেছে । হাতে গোলাপ ফুল নিয়ে
তুমিই শুধু রোড সাইড রোমিও হয়েছো ।
পাশের বাসার ছেলেটিকে দেখে
তোমার মা তোমার উপরে রাগ ঝাড়ে ।
নিজের বন্ধুর মেয়ের উদাহরণ দিয়ে
তোমার বাপে ফেলে দীর্ঘশ্বাস !
জীবন তোমাকে পেনাল্টি শটের মতো
আছড়ে ফেলেছে গোল পোস্টে । তুমি
অসহায় ! কিচ্ছু বলার নাই !
একমাত্র ডিপ্রেশনের কবি হওয়া ছাড়া
তোমার কাছে ভিন্ন কোন উপায় নাই ।
কী করবা এখন ?
উপায় একটাই ।
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে পেছানোর
পথ বলে কিছু থাকে না । সামনেই এগিয়ে
যেতে হয় ।
জাস্ট ২/৩ টা বছরের জন্য আত্মসম্মানের
পোশাকটা শরীর থেকে খুলে ফেলো ।
লজ্জা শরম বলে কিছু রেখো না । নিজের
উপর কন্ট্রিবিউট করো । রিলেশন থাকলে
ভালো । না থাকলে আরো ভালো । কিন্তু
যে চলে যেতে চায় তাকে হাতে ধরে
বিদায় করো । আটকে রেখো না ।
মেয়ের বাপ সরকারী চাকুরীর ভেটো
দিয়ে বসলে সেই পরিবারে গিয়ে
নিজেকে বিক্রি না করাই উত্তম ।
পরিস্কার ভাষায় জানিয়ে দাও তুমি
বিক্রির জন্য না ।
জীবন তোমাকে অনেক কিছু দেয়ার জন্য
অপেক্ষা করছে । প্রেমিকার হাতের
রান্না খাওয়ার চাইতে নিজের রান্না
নিজে করতে পারাই উত্তম ।
জাস্ট একটু ধৈর্য
একটু পজিটিভ চিন্তা
সামান্য উইল পাওয়ার
আর নিজের প্রতি আসা অবহেলা
গুলোকে এড়িয়ে যেতে পারার মনোভাবই
তোমার ৩ বছর পরের জীবনটাকে সুন্দর
করে দিতে পারে ।
নাই তখন বুঝবেন জীবন কী জিনিস !
মাটির সাথে মিশে যেতে ইচ্ছে করলেও
পারবেন না ।
২৫/২৬ বছর বয়সী ইয়াং ট্যালেন্টেড
ছেলেপেলে গুলোর পেছনে একটা
ক্রাইসিস লেগে থাকে । মাসে তিনটা
টিউশনি করিয়ে বাসায় ১০ হাজার টাকা
পাঠালেও দেখবেন কারো মন ভরে না ।
বাঁকা কথা শুনতেই হবে । বাঁকা নজরটা
মেনে নিতেই হবে ।
প্রাইভেট জব করবেন ?
কন্যার বাপ আগেই ভেটো দিয়ে বসবে ,
সরকারী চাকুরি পেলে না ? প্রাইভেট
জব আজকে আছে তো কাল নাই । চল্লিশ
হাজার টাকা বেতন পেয়েও তখন মনে
হবে জীবনে কিছুই করতে পারলাম না ।
জীবনটা "'বড় ছেলে "" নাটকের মতো নয় ।
এতো কেয়ারিং প্রেমিকা এই যুগে
পাবেন না , যে কিনা আপনাকে গাড়িতে
বসে মুখে তুলে খাইয়ে দেবে ।
সামাজিক মান মর্যাদার মাপকাঠি এমন
পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে যে লোকে
আজকাল পায়ের জুতো দেখে বলে দিতে
পারে এই ছেলে সেলসম্যান নাকি
বিজনেসম্যান ।
মেয়েরা মানিব্যাগের ব্র্যান্ড দেখেই
বলে দিতে পারে এর পকেটের অবস্থা
আসলে কী !!
শার্টটা পিউর কটনের নাকি
নিউমার্কেটের বাতিল মাল সেটাও ধরে
ফেলা যায় চোখের নজরেই ।
পালাবি কোথায় ?
চোখের সামনেই দেখবে তোমার খাতা
কপি করে এক্সামে পাস করা বান্ধবীটা
ঠিকই একটা বিজনেস ম্যাগনেটের গলায়
ঝুলে গেছে । হাতে গোলাপ ফুল নিয়ে
তুমিই শুধু রোড সাইড রোমিও হয়েছো ।
পাশের বাসার ছেলেটিকে দেখে
তোমার মা তোমার উপরে রাগ ঝাড়ে ।
নিজের বন্ধুর মেয়ের উদাহরণ দিয়ে
তোমার বাপে ফেলে দীর্ঘশ্বাস !
জীবন তোমাকে পেনাল্টি শটের মতো
আছড়ে ফেলেছে গোল পোস্টে । তুমি
অসহায় ! কিচ্ছু বলার নাই !
একমাত্র ডিপ্রেশনের কবি হওয়া ছাড়া
তোমার কাছে ভিন্ন কোন উপায় নাই ।
কী করবা এখন ?
উপায় একটাই ।
দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে পেছানোর
পথ বলে কিছু থাকে না । সামনেই এগিয়ে
যেতে হয় ।
জাস্ট ২/৩ টা বছরের জন্য আত্মসম্মানের
পোশাকটা শরীর থেকে খুলে ফেলো ।
লজ্জা শরম বলে কিছু রেখো না । নিজের
উপর কন্ট্রিবিউট করো । রিলেশন থাকলে
ভালো । না থাকলে আরো ভালো । কিন্তু
যে চলে যেতে চায় তাকে হাতে ধরে
বিদায় করো । আটকে রেখো না ।
মেয়ের বাপ সরকারী চাকুরীর ভেটো
দিয়ে বসলে সেই পরিবারে গিয়ে
নিজেকে বিক্রি না করাই উত্তম ।
পরিস্কার ভাষায় জানিয়ে দাও তুমি
বিক্রির জন্য না ।
জীবন তোমাকে অনেক কিছু দেয়ার জন্য
অপেক্ষা করছে । প্রেমিকার হাতের
রান্না খাওয়ার চাইতে নিজের রান্না
নিজে করতে পারাই উত্তম ।
জাস্ট একটু ধৈর্য
একটু পজিটিভ চিন্তা
সামান্য উইল পাওয়ার
আর নিজের প্রতি আসা অবহেলা
গুলোকে এড়িয়ে যেতে পারার মনোভাবই
তোমার ৩ বছর পরের জীবনটাকে সুন্দর
করে দিতে পারে ।
Mohammad Uzzal Hossain
কোন মন্তব্য নেই